ইসলামিক সাধারণ জ্ঞান বিষয় "হযরত মূসা (আঃ)"
ইসলামিক সাধারণ জ্ঞান বিষয় "হযরত মূসা (আঃ)"
প্রশ্নঃ হযরত মূসা (আঃ) কোন বাদশার আমলে এবং কোথায় জন্ম গ্রহন করেন?
প্রশ্নঃ হযরত মূসা (আঃ) কোন বাদশার আমলে এবং কোথায় জন্ম গ্রহন করেন?
উত্তরঃ কুখ্যাত দ্বিতীয় রামেসিসের (ফেরআউন) আমলে মিশরে জন্ম গ্রহন করেন।
প্রশ্নঃ রামেসিসকে কুরআনে কি নামে উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তরঃ ফেরআউন নামে।
প্রশ্নঃ হযরত মূসা (আঃ) এর প্রতি আল্লাহর কোন কিতাব নাযিল করা হয় এবং তার অর্থ কি?
উত্তরঃ তাওরাত যার অর্থ হল ‘আইন’।
প্রশ্নঃ কোন দুর্যোগময় মুহুর্তে তাঁর জন্ম হয়?
উত্তরঃ যখন মিশর স¤্রাট ফেরআউন ইস্রাঈল বংশের বালক ও সদ্য প্রসূত শিশুদের হত্যা করছিল।
প্রশ্নঃ ফেরআউন কর্তৃক ইস্্রাঈলী শিশু-সন্তানদের হত্যার কারণ কি?
উত্তরঃ জনৈক ইস্্রাঈলী বালকের হাতে তার স¤্রাজ্যের পতন হবে বলে।
প্রশ্নঃ কোন নবী আল্লাহর সাথে সরাসরি কথা বলেছিলেন?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আঃ)।
প্রশ্নঃ এ জন্য তাকে কি উপাধি দেওয়া হয়?
উত্তরঃ কালীমুল্লাহ।
প্রশ্নঃ কোন পর্বতে তিনি আল্লাহর সাথে কথা বলেছিলেন?
উত্তরঃ ‘তুর’ পর্বতে।
প্রশ্নঃ কোন নবীর লাঠি সাপে পরিবর্তন হয়?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আঃ) এর লাঠি।
প্রশ্নঃ ফেরাআউন ও তার দলবলের উপর কত প্রকারের আযাব এসেছিল?
উত্তরঃ দুর্ভিক্ষ, ফলমুল বিনষ্ট, তুফান, পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত-এ সাত প্রকারের আযাব এসেছিল।
প্রশ্নঃ হযরত মূসা (আ) কিভাবে মিশর ত্যাগ করেন এবং অভিশাপ্ত ফেরআউন ও তার দলবল কিভাবে ধংসপ্রাপ্ত হয়?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আঃ) ৪০ হাজার বনী ইস্্রাঈলসহ মিশর ত্যাগ করে লোহিত সাগরের তীরে এসে হাতের লাঠি সমুদ্রে মারার সাথে সাথেই তা দু’ফাঁক হয়ে পথ করে দেয় এবং হযরত মূসা (আঃ) তার সঙ্গী-সাথীসহ নির্বিঘেœ সমুদ্র অতিক্রম করেন। কিন্তু ফেরআউন ও তার দলবল তাঁর পশ্চাদ্ধাবরন করলে মাঝ পথে এসে সবাই ডুবে মারা যায়।
প্রশ্নঃ কোন নবী মহাপ্রলয়ের প্রথম সিঙ্গার ফুৎকারের সময় সজ্ঞান অবস্থায় থাকবেন?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আঃ)।
প্রশ্নঃ হযরত মূসা (আঃ) কত বছর জীবিত ছিলেন?
উত্তরঃ ১২০ বছর।
প্রশ্নঃ বর্তমানে ফেরআউনের লাশ কোথায় রক্ষিত আছে?
উত্তরঃ মিশরের রাজধানীন কায়রোর যাদুঘরে।
প্রশ্নঃ রামেসিসকে কুরআনে কি নামে উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তরঃ ফেরআউন নামে।
প্রশ্নঃ হযরত মূসা (আঃ) এর প্রতি আল্লাহর কোন কিতাব নাযিল করা হয় এবং তার অর্থ কি?
উত্তরঃ তাওরাত যার অর্থ হল ‘আইন’।
প্রশ্নঃ কোন দুর্যোগময় মুহুর্তে তাঁর জন্ম হয়?
উত্তরঃ যখন মিশর স¤্রাট ফেরআউন ইস্রাঈল বংশের বালক ও সদ্য প্রসূত শিশুদের হত্যা করছিল।
প্রশ্নঃ ফেরআউন কর্তৃক ইস্্রাঈলী শিশু-সন্তানদের হত্যার কারণ কি?
উত্তরঃ জনৈক ইস্্রাঈলী বালকের হাতে তার স¤্রাজ্যের পতন হবে বলে।
প্রশ্নঃ কোন নবী আল্লাহর সাথে সরাসরি কথা বলেছিলেন?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আঃ)।
প্রশ্নঃ এ জন্য তাকে কি উপাধি দেওয়া হয়?
উত্তরঃ কালীমুল্লাহ।
প্রশ্নঃ কোন পর্বতে তিনি আল্লাহর সাথে কথা বলেছিলেন?
উত্তরঃ ‘তুর’ পর্বতে।
প্রশ্নঃ কোন নবীর লাঠি সাপে পরিবর্তন হয়?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আঃ) এর লাঠি।
প্রশ্নঃ ফেরাআউন ও তার দলবলের উপর কত প্রকারের আযাব এসেছিল?
উত্তরঃ দুর্ভিক্ষ, ফলমুল বিনষ্ট, তুফান, পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত-এ সাত প্রকারের আযাব এসেছিল।
প্রশ্নঃ হযরত মূসা (আ) কিভাবে মিশর ত্যাগ করেন এবং অভিশাপ্ত ফেরআউন ও তার দলবল কিভাবে ধংসপ্রাপ্ত হয়?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আঃ) ৪০ হাজার বনী ইস্্রাঈলসহ মিশর ত্যাগ করে লোহিত সাগরের তীরে এসে হাতের লাঠি সমুদ্রে মারার সাথে সাথেই তা দু’ফাঁক হয়ে পথ করে দেয় এবং হযরত মূসা (আঃ) তার সঙ্গী-সাথীসহ নির্বিঘেœ সমুদ্র অতিক্রম করেন। কিন্তু ফেরআউন ও তার দলবল তাঁর পশ্চাদ্ধাবরন করলে মাঝ পথে এসে সবাই ডুবে মারা যায়।
প্রশ্নঃ কোন নবী মহাপ্রলয়ের প্রথম সিঙ্গার ফুৎকারের সময় সজ্ঞান অবস্থায় থাকবেন?
উত্তরঃ হযরত মূসা (আঃ)।
প্রশ্নঃ হযরত মূসা (আঃ) কত বছর জীবিত ছিলেন?
উত্তরঃ ১২০ বছর।
প্রশ্নঃ বর্তমানে ফেরআউনের লাশ কোথায় রক্ষিত আছে?
উত্তরঃ মিশরের রাজধানীন কায়রোর যাদুঘরে।
No comments